প্রকাশের সময় : June 21, 2020
শিল্প পুলিশ জানায়, শিল্প এলাকা আশুলিয়া, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও খুলনায় এ সংখ্যক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। ঈদের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে ছাঁটাই হয়েছে ১০ হাজারের বেশি শ্রমিক।
শিল্প পুলিশ আরও জানায়, বিজিএমইএর সদস্য ১ হাজার ৮৮২টি কারখানার মধ্যে ৮৬ কারখানায় ছাঁটাই হয়েছে ১৬ হাজার ৮৬৫ জন। বিকেএমইএ’র সদস্য ১ হাজার ১০১টি কারখানার মধ্যে ১৬টি কারখানায় ছাঁটাই হয়েছে ২ হাজার ২৯৮ জন। বিজিএমএ’র সদস্য ৩৮৯ কারখানার মধ্যে ৪টিতে ছাঁটাই হয়েছে ২৫৮ জন। এছাড়াও বেপজার আওতাধীন ৩৬৪ কারখানার মধ্যে ৮ কারখানায় ৫৬ জন শ্রমিক ছাঁটাই হয়েছেন।
বিকেএমইএ’র সহসভাপতি হাতেম রেজা বলেন, মালিকপক্ষ ইচ্ছে করে নয়, অসহায় হয়েই শ্রমিক ছাঁটাই করছেন। বিশ্বজুড়ে মহামারিতে কমেছে পোশাকের ভোক্তা ও চাহিদা। টেক্সটাইল, এক্সেসরিজ, পরিবহন, ফ্রেইট ফরওয়ার্ডার্স খাতে চাহিদা কমেছে।
কারখানা মালিকদের দাবি, সক্ষমতার চেয়ে কার্যাদেশ তুলনামূলক অনেক কম। গত বছরের তুলনায় কার্যাদেশ কমেছে প্রায় ৭০ শতাংশ। ৩০ শতাংশ শ্রমিকের কাজ রয়েছে। কাজ না করিয়ে কর্মীদের বেতন দেওয়ার সক্ষমতা অনেক কারখানা মালিকদেরই নেই।